আগামী ১ নভেম্বর থেকে চিনের সমস্ত পণ্যের উপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর আলোচনা চলছে, চিন কি আমেরিকার পণ্যের উপর নতুন করে শুল্ক আরোপ করবে? এ নিয়ে চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র লিন জিয়ানের মন্তব্য ‘তাৎপর্যপূর্ণ।’ সোমবার তিনি জানিয়েছেন, চিনের অবস্থান স্পষ্ট। কী সেটা? লিনের জবাব, আমেরিকা যদি একতরফা সিদ্ধান্ত নেয়, চিনও তার যোগ্য জবাব দেবে।
সোমবার চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, ‘‘সম্প্রতি চিনের উদ্দেশে লাগাতার বিধিনিষেধমূলক এবং নিষেধাজ্ঞামূলক পদক্ষেপ করছে আমেরিকা। এত দিন চিনের স্বার্থ মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চিন দৃঢ় ভাবে এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করছে এবং ভবিষ্যতেও করবে।’’ এর পর আমেরিকাকে সাবধান করার ঢঙে লিন জানান, নিজেদের কর্মকাণ্ডের বিষয়ে চিন্তা করার পরিবর্তে আমেরিকা শুধু উচ্চ শুল্ক আরোপের হুমকি দিচ্ছে। এটা দুই দেশের সম্পর্কের জন্য মোটেই ভাল নয়।
বস্তুত, গত বৃহস্পতিবার চিন বিরল ধাতুর রফতানিতে নতুন করে কড়াকড়ি আরোপ করেছে। তার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট নতুন করে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন বলে হুঙ্কার দেন। তিনি এ-ও জানান, চলতি মাসে এশিয়া সফরের সময় চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে নির্ধারিত বৈঠকও তিনি বাতিল করতে পারেন। এই টানাপড়েনের মধ্যে চিনের বিদেশ মন্ত্রক আর্জির সুরে বলেছে, আমেরিকা তাদের ভুল দৃষ্টিভঙ্গি দ্রুত সংশোধন করুক। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের ফোনালাপের সময় তাঁরা যে ঐকমত্যে এসেছিলেন, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের সমস্যা সমাধানে উদ্যোগী হয়েছিলেন, তা জারি থাকুক। চিন-আমেরিকা সম্পর্ক ‘সুস্থ এবং স্বাভাবিক’ হোক, এটাই তাঁদের চাওয়া।
অন্য দিকে, ট্রাম্পের অভিযোগ, বিরল খনিজের রফতানি নিয়ে চিন যে পদক্ষেপ করেছে, তা কেউ করে না। এর পর বেজিঙের তরফে রফতানি নিয়ন্ত্রণ নীতির ব্যাখ্যা দেওয়া হয়। আবার হুঁশিয়ারির সুরও শুনিয়েছে জিনপিঙের প্রশাসন। চিনের মুখপাত্র বলেন, ‘‘আমেরিকা যদি একতরফা পদক্ষেপ করার উপর জোর দেয়, তা হলে চিনও তার বৈধ অধিকার এবং স্বার্থরক্ষার জন্য দৃঢ় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’’
সোমবার চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, ‘‘সম্প্রতি চিনের উদ্দেশে লাগাতার বিধিনিষেধমূলক এবং নিষেধাজ্ঞামূলক পদক্ষেপ করছে আমেরিকা। এত দিন চিনের স্বার্থ মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চিন দৃঢ় ভাবে এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করছে এবং ভবিষ্যতেও করবে।’’ এর পর আমেরিকাকে সাবধান করার ঢঙে লিন জানান, নিজেদের কর্মকাণ্ডের বিষয়ে চিন্তা করার পরিবর্তে আমেরিকা শুধু উচ্চ শুল্ক আরোপের হুমকি দিচ্ছে। এটা দুই দেশের সম্পর্কের জন্য মোটেই ভাল নয়।
বস্তুত, গত বৃহস্পতিবার চিন বিরল ধাতুর রফতানিতে নতুন করে কড়াকড়ি আরোপ করেছে। তার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট নতুন করে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন বলে হুঙ্কার দেন। তিনি এ-ও জানান, চলতি মাসে এশিয়া সফরের সময় চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে নির্ধারিত বৈঠকও তিনি বাতিল করতে পারেন। এই টানাপড়েনের মধ্যে চিনের বিদেশ মন্ত্রক আর্জির সুরে বলেছে, আমেরিকা তাদের ভুল দৃষ্টিভঙ্গি দ্রুত সংশোধন করুক। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের ফোনালাপের সময় তাঁরা যে ঐকমত্যে এসেছিলেন, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের সমস্যা সমাধানে উদ্যোগী হয়েছিলেন, তা জারি থাকুক। চিন-আমেরিকা সম্পর্ক ‘সুস্থ এবং স্বাভাবিক’ হোক, এটাই তাঁদের চাওয়া।
অন্য দিকে, ট্রাম্পের অভিযোগ, বিরল খনিজের রফতানি নিয়ে চিন যে পদক্ষেপ করেছে, তা কেউ করে না। এর পর বেজিঙের তরফে রফতানি নিয়ন্ত্রণ নীতির ব্যাখ্যা দেওয়া হয়। আবার হুঁশিয়ারির সুরও শুনিয়েছে জিনপিঙের প্রশাসন। চিনের মুখপাত্র বলেন, ‘‘আমেরিকা যদি একতরফা পদক্ষেপ করার উপর জোর দেয়, তা হলে চিনও তার বৈধ অধিকার এবং স্বার্থরক্ষার জন্য দৃঢ় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’’